আবারও সাগরে লঘুচাপের আভাস। সাগর পৃষ্ঠের পানির উপরিতল গরম হয়ে যাওয়ায় লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। গত মাসের শেষ ভাগে সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপই পরবর্তীকালে ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে রূপ নিয়েছিল। যদিও দীর্ঘমেয়াদী পূর্বাভাসে বলা
ঘণ্টায় ২১ কিলোমিটার গতি নিয়ে উপকূলের দিকে এগোচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। এটি মঙ্গলবার (২৫ মে) বিকেলের মধ্যে সুপার সাইক্লোনে পরিণত হতে পারে। তখন বাতাসের গতি ঘণ্টায় ১৬৫ থেকে ১৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত
শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে ‘ইয়াস’। বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ইয়াস উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও আরও ঘনীভূত হয়ে শক্তি বৃদ্ধি করছে। এরইমধ্যে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি
বাংলাদেশ-ভারতের দিকে ধেয়ে আসতে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় ইয়াস (Yass) আগামী ২৬ মে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশার উপকূলীয় এলাকায় আছড়ে পড়বে। এসময় এই ঝড়ের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ১৫৫ থেকে ১৬৫ কিলোমিটার। সঙ্গে থাকবে
গরমের তীব্রতা আরও দুইদিন থাকবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, আগামী ২২ মে’র দিকে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, এর প্রভাবে বৃষ্টি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে পুরোপুরি স্বস্তি ফিরতে অপেক্ষা
দেশের আট বিভাগের কিছু কিছু অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ে সারা দেশে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত শুরু
দেশের ৬ বিভাগ ও বেশ কিছু অঞ্চলে তীব্র দাবদাহ অব্যাহত আছে। কিছু কিছু অঞ্চলে গতকালের বৃষ্টি কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছে। তীব্র দাবদাহ কমেছে সে সব অঞ্চলে। তবে যে সব অঞ্চলে
বেশ কয়েক দিন ধরেই রাজধানীতে গরম অনুভূত হচ্ছে। আর গরমে খানিকটা স্বস্তি বয়ে আনলো এক পশলা বৃষ্টি। শনিবার বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে বৃষ্টি শুরু হয়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বৃষ্টি
দেশের ১১ অঞ্চলে আজ ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে। সেসব অঞ্চলের নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখানো হয়েছে। শুক্রবার (২ অক্টোবর) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত সময়ে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের পূর্বাভাসে
দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু জায়গায় হালকা
