শিবগঞ্জের আম চাষীরা ৫৪ কেজির স্থলে ৪৫ কেজিতে মন ধরে আম ক্রয় বিক্রয় করার ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য লিখিতভাবে আবেদন করেছেন কৃষি মন্ত্রীর নিকট।
বৃহস্পতিবার সকালে পাবলিক প্রাইভট পার্টনার শীপের মাধ্যম বাংলাদশ কষি গবষণা কাউন্সিলর সম্মেলন কক্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আম উদ্যোক্তার একটি প্রতিনিধি দল কষিমন্ত্রী ববাবর একটি আবদন করেন।
আবেদন সূত্রে জানা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় প্রায় পাঁচ লক্ষ মেট্রিকটন আম উৎপাদনে, প্রায় চার লক্ষ আম উৎপাদনকারী আম চাষীরাকে বাধ্য করে ৫৪ কেজিতে মন আম বিক্রী করার মাধ্যম প্রায় ৫‘শ কাটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে আম আড়তদাররা এবং বাহির থেকে আসা আম ক্রেতারা। শুধু তাই নয় রাজশাহী ও নওগাঁ জেলাতে একই অবস্থা।
এক জরিপে দেখা গেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় ৫৪ কেজিতে ওজন নেয়ায় আম চাষীরা তাদের উৎপাদিত আমর ২০% আম গচ্ছা যাছে। যার মূল্য প্রায় ৫‘শ কাটি টাকা। তিন জেলায় প্রায় চার লাখ আম চাষী এভাবে বছরের পর বছর ধরে মাত্র প্রায় চার হাজার আাড়তদাদের নিকট বাধ্য হয়ে ৫৪ কেজিত আম ওজন দিতে বাধ্য হচ্ছে। আবেদনে আরো বলা হয়েছে যে, আম চাষীদের এ দাবী বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্ট বিভাগের কোন অর্থ খরচ না হয়েও তিন জেলায় প্রায় চার লাখ আম চাষী আট শ কাটি টাকা ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রনালয়ের সচিব জনাব ওয়াহিদা আক্তার , ম্যাংগা ফাউন্ডশনর সদস্য সচির আহসান হাবিব, শিবগঞ্জ ম্যংগা কা-অপারটিভ সাসাইটি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক ইমাইল হোসেন শামীম খান ও বরেন্দ্র কৃষি ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মুনজের আলম ও আম উদ্যোক্তা আতিকুর রহামান মিলন ও আবু নুহু, মাসুদ রানা, রফিকুল ইসলাম ও মতিউর রহমান।
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ৫৪ কেজিতে আমের মণ বিষয়টা আপনাদরে মাধ্যমে জানলাম এবং দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের মাধ্যমে আম চাষীদের এ হয়রানী থেকে উদ্ধার করা হবে আশ্বাস দেন।এ সময় আরো উপস্থতি ছিলেন বাংলাদশে কৃষিগবষেণা কাউন্সিলরের নির্বাহী চেযারম্যান ডঃ শখে মোহাম্মদ বখতযি়ারসহ কৃষি ও ব্যাংক সংশ্লষ্টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।