অবৈধ প্রতিষ্ঠান থেকে অলংকার কিনে প্রতারিত হলে, তার দায়ভার নেবে না বাজুস। তাই প্রতারণা থেকে সুরক্ষা পেতে প্রকৃত ও বৈধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান থেকে গহনা কিনতে ক্রেতাদের প্রতি আহবান জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস)। বাজুস সদস্য ব্যতীত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে অলংকার ক্রয় না করার অনুরোধ জানান সংগঠনটি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পান্থপথে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে ‘বাজুস নতুন সদস্য বরণ’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বাজুস স্টান্ডিং কমিটি অন ল এন্ড মেম্বারশিপের চেয়ারম্যান ও সংগঠনটির সাবেক সভাপতি এম. এ. ওয়াদুদ খান।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য দেন বাজুস স্টান্ডিং কমিটি অন ল এন্ড মেম্বারশিপের ভাইস- চেয়ারম্যান ও সংগঠনটির সহ-সম্পাদক মাসুদুর রহমান। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বাজুস স্টান্ডিং কমিটি অন ল এন্ড মেম্বারশিপের সদস্য সচিব ও সংগঠনটির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মো. রিপনুল হাসান। বক্তব্য দেন বাজুসের সিনিয়র সহ-সভাপতি গুলজার আহমেদ ও সাবেক সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়।
উপস্থিত ছিলেন বাজুসের সহ-সম্পাদক বিধান মালাকার, বাজুস স্টান্ডিং কমিটি অন ল এন্ড মেম্বারশিপের সদস্য কাজী এমদাদুল হক, শিবু প্রসাদ মজুমদার, শাওন সাহা, বাজুস স্টান্ডিং কমিটি অন ডিস্ট্রিক মনিটরিং এর সদস্য রকিবুল ইসলাম চৌধুরী, বাজুস স্টান্ডিং কমিটি অন ট্যারিফ এন্ড ট্যাক্সেশনের সদস্য হাজী মো. হারুন উর রশিদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে নতুন প্রায় ২০০ সদস্যকে ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। এ সময়ে তাদের হাতে প্রাথমিক সদস্য পদের পত্র হস্তান্তর করেন বাজুস নেতারা।
ওই অনুষ্ঠানে বাজুস স্টান্ডিং কমিটি অন ল এন্ড মেম্বারশিপের চেয়ারম্যান এম. এ. ওয়াদুদ খান নতুন সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, সকল প্রকার ক্রয়-বিক্রয়ের মেমো অথবা ইনভয়েসে বাজুস আইডি নম্বর থাকতে হবে। সকল জুয়েলারি শো-রুমে বাজুস আইডি নম্বর এবং লোগোসহ স্টিকার থাকতে হবে। পাশাপাশি সকল জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে অতিসত্বর বাজুসের সদস্যপদ গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি।
বাজুস স্টান্ডিং কমিটি অন ল এন্ড মেম্বারশিপের ভাইস-চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান বলেন, বাজুস সভাপতি সায়েম সোবহান আনভীরের দূরদর্শী চিন্তাভাবনা আমাদের জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের দিয়েছে এক নতুন পথের দিশা। যার মাধ্যমে আমরা পৌঁছে যেতে পারবো প্রত্যাশিত লক্ষ্যে।