ঘুম চোখেই বুয়েন্স আয়ার্সের রাস্তায় লাখো মানুষের ঢল। ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ হাতে দেশে ফিরছেন বীর ফুটবলাররা, এমন সময় কি আর ঘুমানো যায়! বিশ্বকাপ হাতে ফুটবলারদের দেখতে, আনন্দ-উল্লাস করতে রাস্তায়
লিওনেল মেসির ক্যারিয়ারের একমাত্র অপূর্ণতা ছিল ফুটবল বিশ্বকাপ জয়। এই একটা শিরোপার জন্য অনেকে তার শ্রেষ্ঠত্বও মানতে চাইতো না। কিন্তু গত রোববার সমস্ত হিসাব-নিকাশ শেষ করে দিয়েছেন মেসি। ফ্রান্সকে হারিয়ে
বিশ্বকাপ জিতে আর্জেন্টিনা ৬.১৭ কেজি ওজনের ট্রফিটা তো পাচ্ছেই। যাতে রয়েছে ৮ ক্যারেট সোনা। এর সঙ্গে বিপুল পরিমাণ অর্থও পাবে। লুসাইলের আইকনিক স্টেডিয়ামে ফ্রান্সকে হারিয়ে বিশ্বকাপজেতা আর্জেন্টিনা দল পেয়েছে ৪২
অপেক্ষাটা দীর্ঘ ৩৬ বছরের। সেই অপেক্ষা আর দীর্ঘায়িত হতে দেননি লিওনেল মেসি-এমিলিয়ানো মার্টিনেজরা। দুইবার হৃদয়ে রক্তরক্ষণের পর অবশেষে বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলেছে আর্জেন্টিনা। মেসির হাত ধরে তৃতীয়বারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন
অপেক্ষাটা দীর্ঘ ৩৬ বছরের। সেই অপেক্ষা আর দীর্ঘায়িত হতে দেননি লিওনেল মেসি-এমিলিয়ানো মার্টিনেজরা। দুইবার হৃদয়ে রক্তরক্ষণের পর অবশেষে বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলেছে আর্জেন্টিনা। মেসির হাত ধরে তৃতীয়বারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন
অপেক্ষাটা দীর্ঘ ৩৬ বছরের। সেই অপেক্ষা আর দীর্ঘায়িত হতে দেননি লিওনেল মেসি-এমিলিয়ানো মার্টিনেজরা। দুইবার হৃদয়ে রক্তরক্ষণের পর অবশেষে বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলেছে আর্জেন্টিনা। মেসির হাত ধরে তৃতীয়বারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন
১৯৮৬ বিশ্বকাপে শেষবার আর্জেন্টিনাকে উল্লাসে ভাসিয়েছিলেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। এরপর ১৯৯০ সালে দলকে বিশ্বমঞ্চে নিয়ে গিয়েছিলেন আরো একবার। তবে বিশ্বকাপ জেতাতে পারেননি ম্যারাডোনা। তাতে অবশ্য ফুটবল ঈশ্বর হতে অসুবিধা হয়নি ম্যারাডোনার।
মেসির সাথে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি রোনালদিনহোর সম্পর্কটা যতটা না এক সময়ের সতীর্থের। তার থেকেও অনেকাংশে গুরু শিষ্যের। মেসি গোল করলে ব্রাজিল আর্জেন্টিনা ছাপিয়ে হয়তো উল্লাসে মাতেন তিনি। রোনালদিনহোর সাথে বার্সার সেই
আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা, এরপরেই জানা যাবে কাতার বিশ্বকাপের শিরোপা যাচ্ছে কাদের হাতে। দুবার করে বিশ্বকাপ জেতা আর্জেন্টিনা নাকি ফ্রান্সের ঘরে শিরোপা যাচ্ছে। এই মহরণে ছাড় দেবে না কোনো দলই।
আর্জেন্টিনার কয়েকটি প্রজন্ম কেটে গেছে বিশ্বকাপরে সোনালি ট্রফির জয়ের স্বপ্ন দেখেই। সেই ১৯৮৬ সালে দিয়েগো ম্যারাডোনার হাত ধরে সবশেষ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছিল আর্জেন্টনা। এরপর দুইবার ফাইনালে উঠলেও রানার্স আপ হয়েই