বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন দেখা, বাংলার কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নে কৃষিকেই সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে- দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে বাংলার কৃষক সমাজ। পিতার সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়নে- বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও
“কাউকে পশ্চাতে রেখে নয়, ভাল উৎপাদনে উত্তম পুষ্টি, সুরক্ষিত পরিবেশ এবং উন্নত জীবন।” এই প্রতিপাদ্যের আলোকে পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের আয়োজনে রবিবার সকাল ১১ ঘটিকায় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ
নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার বাংলাদেশ” উপজেলা মৎস্য বিভাগের ব্যবস্থাপনায়, গলাচিপা ঐতিহ্যবাহী দীঘি পুকুরে শনিবার জাতীয় সংসদ সদস্য পটুয়াখালী ১১৩ (৩) আসনের জনপ্রিয় ও জননেতা এস এম
নাটোরের সিংড়ায় ২২-২৩ অর্থ বছরে প্রণদনা কর্মসূচির আওতায় ৯০ জন কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে গ্রীষ্ম কালীন পেয়াঁজের বীজ বিতরন করা হয়েছে। আজ সকালে কৃষি হলরুমে প্রণদনা কর্মসূচির আওতায় ৯০ জন কৃষকের
পটুয়াখালীর গলাচিপায় সরকারি পর্যায়ে সারের বাজার দর নিয়ন্ত্রণ, প্রতি মাসে বরাদ্ধকৃত সার উত্তোলণ, বিক্রয় কেন্দ্র, ইউনিয়ন পর্যায়ে সার উত্তোলণ, সরবরাহ, নির্ধারিত মূল্য তালিকাসহ আমন মৌসুমে ইউরিয়া সারের অতিরিক্ত বরাদ্ধ বিষয়ে
বর্ষা মৌসুমে আমন ধান চাষের মাধ্যমে সাধারণ কৃষকরা মূলত তাদের বাৎসরিক ভরণপোষণের ব্যয়ভার মিটিয়ে থাকে। সেই আমন চাষে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে পানি সংকট। ক্ষেতে পানির চাহিদা পূরণে নদীর জোয়ার
পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলায় আষাঢ় মাস থেকে শ্রাবণের মাঝামাঝি পর্যন্ত বৃষ্টির তেমন দেখা মেলেনি। অনেক কৃষকের চারা বীজতলাতেই নষ্ট হয়ে গেছে। তবে কেউ কেউ বাড়তি খরচ করে পানির মেশিনের মাধ্যমে
ভরা আমন মৌসুমে উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীতে ইউরিয়া সারের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, সারের দাম বাড়ার সুযোগে সিন্ডিকেট করে কৃত্তিম সংকট তৈরি করছে সার ব্যবসায়ীরা। চলতি আমন মৌসুমে পর্যাপ্ত
দেশের দক্ষিন অঞ্চল বৃষ্টিহীন শুকিয়ে যাচ্ছে ধানের বীজতলা, ফেটে চৌচির চাষাবাদি জমি। চাষাবাদ বন্ধ গরুর হাল, পাওয়ার টিলার পড়ে আছে যত্রতত্র অকারন। প্রায় সারাদেশ সহ দেশের দক্ষিন অঞ্চলের পটুয়াখালীর গলাচিপা
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘বোধ’ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করেছে। গতকাল বুধবার (১৩ জুলাই ) রাঙ্গাবালী উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নে এ কর্মসূচি পালন করা করে সংগঠনটির সদস্যরা। কয়েক ধাপে মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির আওতায় কয়েকটি