দেশের আট বিভাগের কিছু কিছু অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ে সারা দেশে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত শুরু
দেশের ৬ বিভাগ ও বেশ কিছু অঞ্চলে তীব্র দাবদাহ অব্যাহত আছে। কিছু কিছু অঞ্চলে গতকালের বৃষ্টি কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছে। তীব্র দাবদাহ কমেছে সে সব অঞ্চলে। তবে যে সব অঞ্চলে
বেশ কয়েক দিন ধরেই রাজধানীতে গরম অনুভূত হচ্ছে। আর গরমে খানিকটা স্বস্তি বয়ে আনলো এক পশলা বৃষ্টি। শনিবার বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে বৃষ্টি শুরু হয়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বৃষ্টি
দেশের ১১ অঞ্চলে আজ ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে। সেসব অঞ্চলের নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখানো হয়েছে। শুক্রবার (২ অক্টোবর) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত সময়ে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের পূর্বাভাসে
দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু জায়গায় হালকা
আগামী সোমবার ( ২১ সেপ্টেম্বর) থেকে সারাদেশে বৃষ্টিপাত বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এ কথা জানিেয়েছে সংস্থাটি। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার
দেশের ১১ অঞ্চলে আজও ঝড়বৃষ্টির হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব এলাকার নদীবন্দরকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আজ দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের পূর্বাভাসে এসব
প্রাণ ফিরছে পাহাড়ে।বাড়ছে পর্যটক। দূর-দূরান্ত পর্যটকদের আগমনে এখন মুখর রাঙামাটি। করোনা ভাইরাসের দখল যেন কাটতে শুরু করেছে পাহাড়ে। তাই এখন অনেকটা সচল রাঙামাটির বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র। সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটিতে
চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ এর আশপাশের এলাকায় মাঝারি মানের ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ভূকম্পন অনুভূত হয় বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়। অধিদপ্তরের ভূকম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সহকারী জসিম উদ্দিন গণমাধ্যমকে জানান,
৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে আসছে দুই ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়। মার্কো ও লরা নামের দুটি ঘূর্ণিঝড় একসঙ্গে তাণ্ডব চালাতে পারে লুইসিয়ানায়। মার্কো হল ক্যাটাগরি ওয়ান হারিকেন আর লরা হল ট্রপিক্যাল স্টর্মের নাম। দুটিই