মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পটুয়াখালীতে মাদ্রাসা থেকে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে কিশোরকে অপহরণ। ইজতেমা ময়দানে নিহতের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক জেলা জজের ড্রাইভার পরিচয়ে অবৈধভাবে জমি দখলের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীতে হত্যার উদ্দেশ্য সাংবাদিককে বেধরক মারধর থানায় মামলা। কসম পাচার কালে মূল হোতা আটক গলাচিপায় চেতনানাশক দ্রব্য ব্যবহার করায় মা-ছেলে অসুস্থ  গলাচিপায় পাচারের সময় ১৭ কচ্ছপসহ ব্যবসায়ী আটক লালমনিরহাটে আ.লীগ নেতা সুমন খান ও স্ত্রীর ব্যাংকে ২৩৭ কোটি টাকা, অর্থপাচার মামলা গলাচিপায় পুলিশের মধ্যস্থতায় আড়ৎদারের টাকা ফেরত দিয়েছেন ফল ব্যবসায়ী গলাচিপায় জেলেদের মাঝে চাল বিতরন

পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ

সঞ্জিব দাস, গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১
  • ২১৩ সময় দর্শন

পটুয়াখালীর গলাচিপায় কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে একশ বছরের পুরনো শ্রী শ্রী শীতলা ও কালি মন্দির। এটি উপজেলার অন্যতম প্রাচীনতম ‘কালি মন্দির’ হিসেবে সুপরিচিত।

মন্দিরটি ১৩২৫ বঙ্গাব্দে নির্মিত হয়েছিল। নির্মাণশৈলী অনুযায়ী স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা ধারণা করেন, ১শ বছর আগে এক জমিদার এটি নির্মাণ করেন।

কালি মন্দিরটি প্রায় ১২ শতাংশ এলাকাজুড়ে অবস্থিত। যা মন্দিরের নিজস্ব জায়গা। মন্দিরের ভক্ত উত্তম সাহা জানান, এটি বহু বছর আগের মন্দির।

আগে এখানে প্রতিবছর চৈত্রর শেষে শীতলা পূজা ও কালি পূজা হত। কিন্তু বর্তমানে রক্ষনাবেক্ষনের অভাবে মন্দিরটি জড়াজীর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। আগের মত আর পূজা দেয়া যাচ্ছে না।

এ বিষয়ে পরেশ দাস জানান, টাকার অভাবে মন্দিরটি এখন জড়াজীর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। সরকারিভাবে অনুদান পেলে মন্দিরটি ফিরে পেতে পারে তার পুরনো ঐতিহ্য।

শ্রী শ্রী শীতলা ও কালি মন্দিরের সভাপতি নিপি সাহা বলেন, গলাচিপা পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কলেজ রোড সাহা পাড়ায় রাস্তার পাশে অনেক পুরনো এই মন্দিরটিতে প্রতি বছরই পূজা অর্চনা হয়।

বছর দুয়েক আগে মন্দিরের সীমানা প্রাচীর নির্মানের ব্যবস্থা করলেও মন্দিরের কোন সংস্কার বা রক্ষনাবেক্ষনের কোন ব্যবস্থা করা হয়নি।

তিনি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদ সদস্য, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ সকল মহলের সদয় দৃষ্টি কামনা করছি। যাতে মন্দিরটি ফিরে পেতে পারে তার আগের সৌন্দর্য।

এ বিষয়ে পৌর মেয়র আহসানুল হক তুহিন বলেন, পৌরসভায় এখন বরাদ্দের টাকা নেই। বরাদ্দ আসলে মন্দিরটির জন্য ব্যবস্থা করা হবে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমার বলেন, মন্দিরটির সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আরো পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পড়ুন এই বিভাগের আরও খবর

Chairman Md. Azadul Islam. CEO Md. Amir Hossain. Editor S, M, Shamim Ahmed. Managing Director Md. Lokman Mridha, office House # 43 ( Ground Flooor ) 47 Road No. 30, Mirpur, Dhaka Division - 1216

 

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তা-হোস্ট
tmnews71