নারায়নগঞ্জের বন্দর উপজেলায় বেড়েছে জারবেরা, চেরি, ডালিয়াসহ বিভিন্ন ধরণের ফুলের উৎপাদন। ফুল চাষীরা জানান, গেল বছর করোনার কারণে লোকসান গুণতে হয়েছে। তাই এ বছর ঘুরে দাঁড়াতে বেশি জমিতে ফুল চাষ করেছেন তারা। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে স্বল্প সুদে ঋণও নিতে চান তারা।
জারবেরা, গাঁদা, ডালিয়া, গ্লান্ডিওলার, চেরি, ক্যালেনডোলাসহ রঙ-বেরঙের নানান ফুলের সমারোহ এখন নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে। গেল বছর করোনা মহামারিতে লোকসান গুনে উপার্জন হারানো পরিবারগুলো নতুন বছরে বুনছে নতুন স্বপ্ন।
ফুল চাষীরা জানান, প্রতি বছরের অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ তিন থেকে চার মাস ফুল বেচাকেনা বেশি হয়। বিশেষ দিনকে সামনে রেখে রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন জেলায় এখান থেকে ফুল কিনে নিয়ে যায় ব্যবসায়ীরা। বাজার দর ভাল না থাকলে লোকসান গুনতে হবে তাদের। তবে গেল বছরের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা চান তারা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকার ফুলচাষীসহ কৃষিখাতে ৫ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনা দিয়েছেন। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজনকে স্বল্প সুদে ঋণও দেয়া হয়েছে । চলতি মৌসুমে প্রায় ৭০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন ধরণের ফুল চাষ করেছেন কৃষকরা ।