রবিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ধরিয়ে দিলে১ লক্ষ্য টাকা পুরস্কার. পটুয়াখালীতে মাদ্রাসা থেকে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে কিশোরকে অপহরণ। ইজতেমা ময়দানে নিহতের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক জেলা জজের ড্রাইভার পরিচয়ে অবৈধভাবে জমি দখলের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীতে হত্যার উদ্দেশ্য সাংবাদিককে বেধরক মারধর থানায় মামলা। কসম পাচার কালে মূল হোতা আটক গলাচিপায় চেতনানাশক দ্রব্য ব্যবহার করায় মা-ছেলে অসুস্থ  গলাচিপায় পাচারের সময় ১৭ কচ্ছপসহ ব্যবসায়ী আটক লালমনিরহাটে আ.লীগ নেতা সুমন খান ও স্ত্রীর ব্যাংকে ২৩৭ কোটি টাকা, অর্থপাচার মামলা গলাচিপায় পুলিশের মধ্যস্থতায় আড়ৎদারের টাকা ফেরত দিয়েছেন ফল ব্যবসায়ী

চট্টগ্রামে অবহেলায় পড়ে আছে ১১৬টি বধ্যভূমি

অনলাই ডেক্স
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৭৯ সময় দর্শন

বুদ্ধিজীবী দিবস আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় জাতীর রূপকারদের। দেশকে হানাদার মুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখার পরও তাদের দেখা হয়নি বাংলার বিজয়। সারা দেশ আজ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছে জাতির বুদ্ধিজীবীদের।

অথচ যাদের ত্যাগে এই বাংলাদেশ; তাদের নির্মমভাবে হত্যা করা সেই স্থানগুলো পড়ে আছে অযত্ন আর অবহেলায়।

চট্টগ্রামে এমন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত ১১৬টি বধ্যভূমি অযত্ন আর অবহেলায় পড়ে আছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম শহরে ৬১টি বধ্যভূমি থাকলেও বেশিরভাগ বধ্যভূমির নেই স্মৃতিচিহৃও। ৭১’এর সেই দিনের নির্মম হত্যার স্মৃতি মাথায় নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে কাঁদছে স্বজনরা। এখনও সেই স্মৃতিচিহৃ সংরক্ষণ না হওয়ায় হতাশ মুক্তিযোদ্ধারা।

একাত্তরে চট্টগ্রামের ১১৬টি জায়গায় শত শত বাঙালীদের ধরে এনে নির্মম ভাবে হত্যা করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। সেই সময় জ্বলাতখানা নামে পরিচিত হালিশহরে প্রথম গণহত্যা চালায় হানাদাররা। একদিনেই নির্মমভাবে হত্যা করা হয় ৩৯ জনকে। একইভাবে মুক্তিযুদ্ধের সময়কালে মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত পাহাড়তলির বধ্যভূমিতে ট্রেন থেকে নামিয়ে এবং আশপাশের এলাকা থেকে ধরে এনে হত্যা করা হয় ৫ হাজারের বেশি বাঙালিকে।

একইভাবে হত্যাযজ্ঞ চলে অন্যান্য বধ্যভূমিতেও। দীর্ঘদিন ধরে এসব বধ্যভূমিগুলো পড়ে আছে অযত্ন আর অবহেলায়। তবে এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে জানান জেলা প্রশাসক ও সিটি মেয়র।

খোঁজ নিয়ে দেখা যায় চট্টগ্রাম নগরীর ৬১টি বধ্যভূমির মাত্র তিনটিতে স্মৃতিচিহ্ন নির্মিত হচ্ছে। বাকি ৫৮টি বধ্যভূমিতে এখনো কোনো স্মৃতিচিহ্ন নেই। যদিও জেলা প্রশাসক ও সিটি মেয়র বলছেন, এবার মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পে সংরক্ষণ হবে মুক্তিযুদ্ধের সব স্মৃতিচিহৃ।

আরো পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পড়ুন এই বিভাগের আরও খবর

Chairman Md. Azadul Islam. CEO Md. Amir Hossain. Editor S, M, Shamim Ahmed. Managing Director Md. Lokman Mridha, office House # 43 ( Ground Flooor ) 47 Road No. 30, Mirpur, Dhaka Division - 1216

 

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তা-হোস্ট
tmnews71