দেশের প্রধানতম পর্যটন নগরী কক্সবাজারে কেবলমাত্র দীর্ঘ সমুদ্র সৈকতটি ছাড়া বাড়তি কোনো বিনোদনের ব্যবস্থা নেই। শিশুদের জন্যও নেই কোনো পার্ক বা খেলাধুলার জায়গা। ফলে এক রকম হতাশা বিরাজ করে দূর- দুরান্ত থেকে আগত পর্যটকদের মাঝে।
বিশ্বের দীর্ঘতম সৈকতে একের পর এক ঢেউ বালিয়াড়ি ছুঁয়ে যাওয়ার অপরূপ সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ সবাই।
কেউ মনের সুখে ঘুরে বেড়াচ্ছেন আর কেউ ছাতা চেয়ারে বসে প্রিয় মানুষটির সাথে সময় কাটান, কেউ বা সমুদ্রের নোনা পানিতে গা ভাসান। সৈকতকেন্দ্রিক এমন কিছু মজার মুহূর্ত ছাড়া ভ্রমণে আসা দেশি-বিদেশি পর্যটকদের বাড়তি কোনো বিনোদনের ব্যবস্থা নেই। শিশুদের খেলাধুলার জন্যও তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই। এতে একরকম হতাশ পর্যটকরা।
শুধু পর্যটক নয়, পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরাও বলছেন, পরিকল্পিত উন্নয়নের মাধ্যমে বিশ্বমানের সব সুযোগ সুবিধা যুক্ত করলে বিকশিত হবে কক্সবাজারের পর্যটন খাত।
এমিউজমেন্ট পার্কসহ আকর্ষণীয় বিনোদনকেন্দ্র স্থাপনে বেসরকারি উদ্যোক্তাদেরও এগিয়ে আসা উচিত বলে মনে করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।