সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পটুয়াখালীতে মাদ্রাসা থেকে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে কিশোরকে অপহরণ। ইজতেমা ময়দানে নিহতের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক জেলা জজের ড্রাইভার পরিচয়ে অবৈধভাবে জমি দখলের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীতে হত্যার উদ্দেশ্য সাংবাদিককে বেধরক মারধর থানায় মামলা। কসম পাচার কালে মূল হোতা আটক গলাচিপায় চেতনানাশক দ্রব্য ব্যবহার করায় মা-ছেলে অসুস্থ  গলাচিপায় পাচারের সময় ১৭ কচ্ছপসহ ব্যবসায়ী আটক লালমনিরহাটে আ.লীগ নেতা সুমন খান ও স্ত্রীর ব্যাংকে ২৩৭ কোটি টাকা, অর্থপাচার মামলা গলাচিপায় পুলিশের মধ্যস্থতায় আড়ৎদারের টাকা ফেরত দিয়েছেন ফল ব্যবসায়ী গলাচিপায় জেলেদের মাঝে চাল বিতরন

নকআউট পর্বে নতুন নজির সৃষ্টি ফুটবল বিশ্বকাপে

অনলাইন ডেক্স
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১১৬ সময় দর্শন

বিশ্বকাপের নক আউট পর্বে সব মহাদেশের দল থাকায় ফুটবলের সার্বিক উন্নতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ফিফা। খেলার জনপ্রিয়তা বেড়েছে বলেও জানিয়েছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা।

কাতার বিশ্বকাপে নতুন নজির। প্রথম বার বিশ্বকাপের নক আউট পর্বে উঠেছে সব মহাদেশের দল।

আগে এমন কোনো বিশ্বকাপে হয়নি। এ ঘটনাকে বিশ্ব ফুটবলের সাম্য বলে বর্ণনা করেছেন ফিফার ‘গ্লোবাল ফুটবল ডেভেলপমেন্ট’ কর্মসূচির প্রধান আর্সেন ওয়েঙ্গার।

কাতার বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় সব মহাদেশের দল যোগ্যতা অর্জন করেছে। এমন ঘটনা বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম বার। সেদিক থেকে নতুন নজির তৈরি করল চলতি বিশ্বকাপ। আর্সেনালের প্রাক্তন কোচ এখন বিশ্বের নতুন প্রজন্মকে ফুটবলে আগ্রহী করার কাজ করেন। সারা বিশ্বে ফুটবলের সার্বিক উন্নয়ন নিয়ে পরিকল্পনা করেন।

বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় সব মহাদেশের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি, ফিফার এই প্রকল্পের সাফল্য হিসাবেই দেখছেন ওয়েঙ্গার। উচ্ছ্বসিত ওয়েঙ্গার বলেছেন, ‘‘বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের খেলা থেকে বোঝা গিয়েছে, আরও অনেক দেশ সর্বোচ্চ পর্যায়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য তৈরি। সেই দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছে। ভালো প্রস্তুতি এবং প্রতিপক্ষের খেলার উন্নত বিশ্লেষণের ফলেই সম্ভব হয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহারও বেড়েছে। এই বিষয়টা বিশ্বব্যাপী ফুটবলের প্রতিদ্বন্দ্বিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ফিফার প্রচেষ্টার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। ’

উল্লেখ্য, ২০১৪ বিশ্বকাপের পর এ বার আবার আফ্রিকার দু’টি দেশ শেষ ষোলোয় উঠেছে। এ বার দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছে সেনেগাল এবং মরক্কো। ২০১৪ সালে উঠেছিল আলজেরিয়া এবং নাইজেরিয়া। এ ছাড়াও ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, লাতিন আমেরিকা, এশিয়া— ফিফার সব মহাদেশের প্রতিনিধিরাই এ বার জায়গা করে নিয়েছে বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে।

ফুটবল নিয়ে আগ্রহও আগের থেকে বেড়েছে বলে জানিয়েছে ফিফা। এ বার প্রথম ৪৮টি ম্যাচে দর্শক হয়েছে ২৪ লক্ষ ৫০ হাজার। যা স্টেডিয়ামগুলোর মোট আসনের ৯৬ শতাংশ। ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপের পর এই দর্শক সংখ্যা সর্বোচ্চ। সব থেকে বেশি দর্শক হয়েছিল আর্জেন্টিনা-মেক্সিকো ম্যাচে। লিওনেল মেসিদের গ্রুপের শেষ ম্যাচ দেখতে লুসাইল স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন ৮৮ হাজার ৯৬৬ জন। একটি ম্যাচের দর্শক সংখ্যার নিরিখেও এই সংখ্যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ১৯৯৪ সালে রোজ বোল স্টেডিয়ামে ব্রাজিল-ইতালি ফাইনাল দেখেছিলেন ৯৪ হাজার ১৯৪ জন দর্শক।

আরো পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পড়ুন এই বিভাগের আরও খবর

Chairman Md. Azadul Islam. CEO Md. Amir Hossain. Editor S, M, Shamim Ahmed. Managing Director Md. Lokman Mridha, office House # 43 ( Ground Flooor ) 47 Road No. 30, Mirpur, Dhaka Division - 1216

 

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তা-হোস্ট
tmnews71