সরকারি সম্পদ যথাযথভাবে ব্যবহার করে জনগণকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে সরকারি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দূর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গড়তে প্রতিটি মন্ত্রণালয়কে শুদ্ধাচার চর্চার পরিকল্পনা নিয়ে তা বাস্তবায়নের পরামর্শ দেন তিনি।
করোনার বাধা অতিক্রম করে অর্থনৈতিকভাবে দেশ এগিয়ে যাবে বলেও আশা করেন প্রধানমন্ত্রী। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
সরকারি কাজে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের সদ্ব্যবহার এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নে আগামী এক বছর মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো কী কী কাজ করবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং বিভাগের সঙ্গে সেই চুক্তি করল মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ।
সপ্তমবারের মতো বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরের চুক্তি বাস্তবায়ন ও শুদ্ধাচার চর্চায় শীর্ষস্থান অর্জন করা মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে পুরস্কার তুলে দেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তৃণমূল পর্যন্ত স্বচ্ছতা ও জাবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের।
বিশ্বব্যাপী করোনা দুর্যোগের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলা করেই সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
করোনার মধ্যে বাজেট প্রনয়নের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারের কথা মাথায় রেখেই জনগনকে দেয়া প্রতিটি প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সরকার কাজ করছে।