নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় ধর্মগঞ্জের বুড়িগঙ্গা নদীতে ট্রলার ডুবির ঘটনার ৬ষ্ঠ দিনে আরও তিন জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে।
এ নিয়ে মোট ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো।
উদ্ধার হওয়া মৃতদেহগুলোর পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন-ফতুল্লার চরমধ্যনগর এলাকার সোহেল মিয়ার স্ত্রী জেসমিন আক্তার (৩৫) ও তার বড় মেয়ে তাসমিন আক্তার (২০), ফতুল্লার চরবক্তাবলীর রাজু সরদারের কলেজপড়ুয়া ছেলে সাব্বির আহমেদ (১৮), হাজীপাড়ার আব্দুল জলিলের মেয়ে জোসনা বেগম (৩৩), উত্তর গোপালনগরের রেকমত আলীর ছেলে আব্দুল মোতালেব (৪২), চরবক্তাবলীর মৃত আক্কাস আলীর ছেলে আওলাদ হোসেন (৩০), তামিম (৮), আব্দুল্লাহ (২৪), শামসুদ্দিন (৬২)।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের নারায়ণগঞ্জ অফিসের উপসহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল আরেফিন বলেন, ট্রলারডুবির ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশু তাসফিয়া এখনও নিখোঁজ রয়েছে। তাকে উদ্ধারের জন্য আমাদের প্রচেষ্টা চলমান রয়েছে। পাশাপাশি কোস্টগার্ড, নৌপুলিশও চেষ্টা চালাচ্ছে।
এর আগে গত ৫ জানুয়ারি সকালে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চের ধাক্কায় ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে।