উচ্চ আদালতের জামিন থাকার পরেও আটক করেছিল আসামে কে ওসি মনির। সে ঘটনায় ক্ষমা চেয়েছিলেন পটুয়াখালী সদর থানার ওসি, ফের আবারো কারাগারে উক্ত আসামী।
মামলার আসামী আশরাফুল হাওলাদারকে গত ২৬ জুন ২০২৩ ইং তারিখ পর্যন্ত ছয় সপ্তাহের জামিনে থাকার নির্দেশ দেন হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তফা জামান ও আমীনুল ইসলামের আদালত।
গত সোমবার ( ৩ জুলাই ) সকালে পটুয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল মাজিস্ট্রেট আদালতে পুনরায় জামিনের আবেদন শুনানী করলে বিচারক মোঃ জামাল হোসেন জাবিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
একই ঘটনায় আসামী হাইকোর্টের জামিনে থাকা সত্ত্বেও গত ১৮ মে পটুয়াখালী সদর থানা পুলিশ আশ্রাফুলকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠায়। উক্ত অভিযোগে পটুয়াখালী সদর থানার ওসি মো. মনিরুজ্জামানকে তলব করেছিলেন হাইকোর্ট।
গত ২১ মে হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তাফ জামান ও আমীনুল ইসলামের দ্বৈতবেঞ্চ এ আদেশ দেন। এবং ১৮ জুন ওসি হাইকোর্টে উপস্থিত হয়ে লিখিত ভাবে ক্ষমা চান।
মামলার বাদী মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, আশরাফুল হাং,লতিফ হাং,জাহানারা বেগম,মিম,আল-আমিন,এরা আমার বসত বাড়িতে জোর পূর্বক ঘড় তোলেন শুধু তাই নয় অত্র এলাকায় সন্ত্রাস ভুমিদখল করাই হচ্ছে এদের কাজ।
আমার পত্রিক সম্পত্তি খতিয়ান নং ১৯৭,২৯৪ যার এস,এ দাগ ১১৮০,১১৮১, ৮৬,৯০ সম্পত্তিতে জোড় পূর্বক দখল দিতে আসেন প্রতিনয়ত।
আমি অত্যান্ত গরীব অসহায় মানুষ আমি আইনকে শ্রদ্ধা করি, প্রশাসনের প্রতি আমার আস্থা আছে, আদালতের কাছে আমি সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাই।