সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পটুয়াখালীতে মাদ্রাসা থেকে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে কিশোরকে অপহরণ। ইজতেমা ময়দানে নিহতের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক জেলা জজের ড্রাইভার পরিচয়ে অবৈধভাবে জমি দখলের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীতে হত্যার উদ্দেশ্য সাংবাদিককে বেধরক মারধর থানায় মামলা। কসম পাচার কালে মূল হোতা আটক গলাচিপায় চেতনানাশক দ্রব্য ব্যবহার করায় মা-ছেলে অসুস্থ  গলাচিপায় পাচারের সময় ১৭ কচ্ছপসহ ব্যবসায়ী আটক লালমনিরহাটে আ.লীগ নেতা সুমন খান ও স্ত্রীর ব্যাংকে ২৩৭ কোটি টাকা, অর্থপাচার মামলা গলাচিপায় পুলিশের মধ্যস্থতায় আড়ৎদারের টাকা ফেরত দিয়েছেন ফল ব্যবসায়ী গলাচিপায় জেলেদের মাঝে চাল বিতরন

বাগেরহাটে সাম্মাম চাষে কৃষকের সফলতা, বছরে আয় ১৫ লাখ

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৮৪ সময় দর্শন

মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় ফল সাম্মাম রসালো মিষ্টি ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। মরুভূমির জনপ্রিয় ফল সাম্মাম চাষ করে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার চর উদায়পুর গ্রামের মধুমতি অ্যাগ্রো ফার্মের মালিক শেখ ফয়সাল আহমেদ। বর্তমানে ১৫ বিঘা জমিতে সাম্মাম চাষ করে আয় করছেন বছরে ১৫ লাখ টাকা।

সরেজমিনে মোল্লাহাট উপজেলার উদায়পুর ইউনিয়নের চর উদায়পুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, গাছে গাছে ঝুলছে তরমুজের মতো দেখতে মরু অঞ্চলের পুষ্টিকর ফল সাম্মাম।মালচিং সিটের ভেতর লাগানো গাছ গুলো তুলে দেয়া হয়েছে মাচায়। চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে পাঁকা সাম্মামের ঘ্রাণ। সাম্মাম দেখতে উপরটা যেমন হলুদ, ভিতরটা গাড় হলুদ রঙের। একেকটি সাম্মাম এর ওজন দুই থেকে তিন কেজির মত।

হাম্মাম চাষী ফয়সাল আহমেদ বলেন, পড়াশোনা শেষ করে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ৫০ হাজার টাকা বেতনের চাকুরি করতাম আমি। তবে কৃষি উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে চাকুরি ছেড়ে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে মাত্র ৫০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে ৪৫ শতক জমিতে কৃষি কাজ শুরু করি। প্রথমদিকে আমি দেশি বিভিন্ন সবজির চাষ শুরু করি। কিন্তু তাতে খুব বেশি লাভ না হওয়ায় সাম্মাম চাষ শুরু করি। প্রথম বছরেই সফলতা পাই। এরপর জমির পরিমাণ বাড়াতে থাকি।

এখন আমার জমির পরিমাণ ১৫ বিঘা। এই জমিতে প্রায় ১০ হাজার সাম্মাম গাছ রয়েছে। দেশে সাম্মাম ফলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আমার এখান থেকেই পাইকাররা ট্রাকে করে পার্শ্ববর্তী জেলা গোপালগঞ্জ ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে সাম্মাম বিক্রি করছে। এই ফলটি শীতকাল বাদে বছরে চারটি মৌসুমে ফল দিয়ে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা বাড়ে রমজান মাসে। আমার এই ফার্মে গাছের পরিচর্যার জন্য ১২ জন শ্রমিক নিয়োজিত রয়েছে। তাদের বেতনসহ আনুষঙ্গিক খরচ মিটিয়ে বছরে আমার আয় ১৫ লাখ টাকা।

আরো পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পড়ুন এই বিভাগের আরও খবর

Chairman Md. Azadul Islam. CEO Md. Amir Hossain. Editor S, M, Shamim Ahmed. Managing Director Md. Lokman Mridha, office House # 43 ( Ground Flooor ) 47 Road No. 30, Mirpur, Dhaka Division - 1216

 

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তা-হোস্ট
tmnews71