লবনের সংবরাহ ভালো থাকায় এবং সঠিক সময়ে লবণ দেয়ার কারণে এবছর চামড়া নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা নেই বলে মনে করছেন কাঁচা চামড়ার ব্যবসায়ীরা। তবে বেড়েছে চামড়া সংরক্ষণের খরচ। আর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বলছে, চামড়ার সংগ্রহ এবং সংরক্ষণে এবছর অব্যবস্থাপনা হয়নি।
দ্বিতীয় দিনের মতো দেশের সবচেয়ে বড় কাঁচা চামড়ার আড়ত পোস্তায় আসছে পশুর চামড়া।
তবে পরিমাণে সেটি খুবই কম। বরাবরের মতোই দাম নিয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ের। তবে চাহিদা না থাকায় বিক্রি হয়নি অনেক ছাগলের চামড়া।
পোস্তায় ১ লাখ চামড়া সংরক্ষণের লক্ষ্য থাকলেও সেটি পূরণ হয়নি সোমবার সকাল পর্যন্ত। শ্রমিকের মজুরি লবণের বাড়তি দামের কারণে এবছর প্রতি বর্গফুট চামড়া সংরক্ষণে ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা। যদিও সঠিক সময়ে সংরক্ষণ করার কারণে চামড়া নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা নেই বলে মনে করছে কাঁচা চামড়া আড়তদার সমিতি।
এদিকে, আজ সোমবার সকালে পোস্তার বিভিন্ন আড়ত পরিদর্শন করে কোন অনিয়ম পায়নি ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি দল।