দেশে দ্বিতীয় ডোজের টিকা না পেয়ে কেন্দ্র থেকে ফিরে যাচ্ছেন অনেকেই। রাজধানীর বেশ কিছু কেন্দ্রে আসা মানুষের অভিযোগ এসএমএস পাওয়ার পরও টিকা পাচ্ছেন না তারা। বলছেন টিকা না থাকলে সেটিও জানানো হচ্ছে না।
তবে কিছু কেন্দ্রে এখনো চলছে টিকা দান, তাও শেষ পর্যায়ে। এদিকে দ্বিতীয় ডোজের টিকা কবে পাওয়া যাবে তা এখনো যানেন না নীতিনির্ধারকরা। এক মাসে মধ্যে চীন ও রাশিয়া থেকে আমদানির টিকা পাওয়া যাবে বলে আশা তাদের।
রাজধানীর জাতীয় বক্ষব্যাধী হাসপাতালে সরকার নির্ধারিত টিকা দান কেন্দ্র। বেলা ১টার আগেই সব কিছু গুটিয়ে চলে গেছেন টিকা প্রয়োগের ব্যক্তিরা। সেখানে থাকা একজন জানান টিকা যা ছিলো শেষ হয়ে গেছে।
এসএমস পাওয়া অনেকেই এসে হাতাশ হয়ে ফিরে যান। তাদেরকে নির্দেশনা দেয়ারও কেউ নেই। আর জাতীয় ক্যান্সার ইন্সটিটিউট ও বিএসএমইউতে গিয়ে দেখা যায় টিকা দেয়া হচ্ছে, তবে একেবারে শেষ পার্যায়ে বলে জানান দায়িত্বরতরা।
ভারতের সাথে চুক্তি অনুযায়ী টিকা না পাওয়ায় আপাতত দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাচ্ছেন না অন্তত ১৪ লাখ মানুষ। কবে পাবেন তাও নিশ্চিত নয়।
টিকা উৎপাদন দীর্ঘ প্রক্রিয়া। এজন্য চীনের সিনো ফার্ম ও রাশিয়ার স্পুটনিক ভি টিকা আগামী এক মাসের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে আসা শুরু হবে বলে আশাবাদী তারা।