রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পটুয়াখালীতে মাদ্রাসা থেকে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে কিশোরকে অপহরণ। ইজতেমা ময়দানে নিহতের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক জেলা জজের ড্রাইভার পরিচয়ে অবৈধভাবে জমি দখলের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীতে হত্যার উদ্দেশ্য সাংবাদিককে বেধরক মারধর থানায় মামলা। কসম পাচার কালে মূল হোতা আটক গলাচিপায় চেতনানাশক দ্রব্য ব্যবহার করায় মা-ছেলে অসুস্থ  গলাচিপায় পাচারের সময় ১৭ কচ্ছপসহ ব্যবসায়ী আটক লালমনিরহাটে আ.লীগ নেতা সুমন খান ও স্ত্রীর ব্যাংকে ২৩৭ কোটি টাকা, অর্থপাচার মামলা গলাচিপায় পুলিশের মধ্যস্থতায় আড়ৎদারের টাকা ফেরত দিয়েছেন ফল ব্যবসায়ী গলাচিপায় জেলেদের মাঝে চাল বিতরন

এয়ারপোর্ট রোডে ‘উন্নয়নের’ ভোগান্তির শেষ কোথায়?

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২২
  • ৮৮ সময় দর্শন

গাজীপুর থেকে এয়ারপোর্ট অর্থাৎ ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে দীর্ঘদিন ধরে চলছে বিআরটি প্রকল্পের কাজ। কিন্তু কাজের ধীরগতি, রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি, ছোট বড় গর্ত, অনেক স্থানে

কার্পেটিং না থাকায় মহাসড়কের অবস্থা বেহাল। লেগেই থাকে যানজট। এক ঘণ্টার রাস্তা যেতে সময় লাগে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা।তাই জনভোগান্তি এখন চরমে। তবে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে রাস্তার কাজ শেষ করার আশ্বাস দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কে উন্নয়ন কাজ চলায় বড় অংশ জুড়েই যান চলাচল বন্ধ থাকে। যেটুকু লেন উন্মুক্ত, সেখানেও অজস্র খানাখন্দ। অনেক স্থানে যন্ত্রপাতি, ড্রেনেজের কাজ চলমান থাকার পাশাপাশি নির্মাণ সমাগ্রি রাখায় রাস্তা একেবারেই সংকুচিত। ফলে এ সড়কে গাড়ি চলছে ধীর গতিতে। যার প্রভাবে এই পথে চলা মানুষের জীবন থেকে নষ্ট হচ্ছে লাখ লাখ কর্মঘণ্টা।

এই রুটের কয়েকজন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের সঙ্গে কথা হয়। তারা সড়কের এই অবস্থা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা জানান, বৃষ্টিতে কাঁদা-জলে একাকার বেহাল মহাসড়কের কারণে যানজট দিন দিন বাড়ছে। সেইসঙ্গে বাড়ছে দুর্ভোগের মাত্রাও।

প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ২০.০৫ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে উত্তরা থেকে টঙ্গীর চেরাগআলী পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার এলিভেটেড বিআরটি লাইন এবং বাকি ১৬ কিলোমিটার থাকবে সমতলে। প্রকল্পের জন্য নির্মাণ করা হচ্ছে ছয়টি ফ্লাইওভার।

বিআরটির প্রকল্প পরিচালক এ এস এম ইলিয়াস শাহ জানান, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই শেষ হবে সড়কের কাজ।

২০১২ সালের ২০ নভেম্বর এ প্রকল্পের অনুমোদন দেয় সরকার। ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৩৫ কোটি টাকা। কয়েক দফা পিছিয়ে বতর্মান এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ২০০ কোটি টাকার ওপরে।

আরো পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পড়ুন এই বিভাগের আরও খবর

Chairman Md. Azadul Islam. CEO Md. Amir Hossain. Editor S, M, Shamim Ahmed. Managing Director Md. Lokman Mridha, office House # 43 ( Ground Flooor ) 47 Road No. 30, Mirpur, Dhaka Division - 1216

 

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তা-হোস্ট
tmnews71